ভবানীপুর উপনির্বাচনে দলনেত্রীর জয়ের প্রার্থনায় দুই বিধায়কের পুজো

27th September 2021 3:06 pm বাঁকুড়া
ভবানীপুর উপনির্বাচনে দলনেত্রীর জয়ের প্রার্থনায় দুই বিধায়কের পুজো


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :   আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। ঐ কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার নির্বাচনী প্রচারের শেষ দিনে দলনেত্রীর জয়ের প্রার্থণা জানিয়ে বিষ্ণুপুর ছিন্নমস্তা মন্দিরে পুজো দিলেন তালডাংরার তৃণমূল বিধায়ক অরুপ চক্রবর্ত্তী ও বিজেপি ছেড়ে শাসক শিবিরে নাম লেখানো স্থানীয় বিধায়ক তন্ময় ঘোষ। এদিন বিষ্ণুপুর শহরে ঢাক ঢোল সহযোগে ছিন্নমস্তা মন্দিরে পুজো দিতে পৌঁছান তালডাংরার বিধায়ক অরুপ চক্রবর্ত্তী ও বিজেপি থেকে তৃণমূলে আসা বিষ্ণুপুরের বিধায়ক তন্ময় ঘোষ।

তালডাংরার বিধায়ক অরুপ চক্রবর্ত্তী ভবানীপুরের মানুষের কাছে আবেদন জানিয়ে বলেন, বাংলার স্বার্থে, গরীব মানুষের স্বার্থে, গ্রাম বাংলার উন্নয়নের স্বার্থে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী করুন। একই সঙ্গে এই প্রার্থণা মা ছিন্নমস্তার কাছেও জানালেন বলে তিনি জানান।

বিজেপি ছেড়ে শাসক শিবিরে নাম লেখানো বিষ্ণুপুরের বিধায়ক তন্ময় ঘোষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয় নিয়ে আমরা ভাবিত নই। লক্ষাধিক ভোটে তাঁর জয় সুনিশ্চিত করে বাংলার পাশাপাশি সারা ভারতবর্ষের পথ দেখাবেন ও তাঁর নেতৃত্বে নতুন সূর্যোদয় হবে এই আশা রেখে মায়ের কাছে প্রার্থণা জানালেন বলে তিনি জানান।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।